ঘরের কিছু সওদাপাতির সঙ্গে ঔষধ নিয়ে আসার জন্য টাকা নিয়ে বাইরে যেতেন আব্বা কিন্তু কোনো ঔষধ না এনে দুই হাত ভরে পাখির গান নিয়ে ফিরতেন আব্বা বলতেন: . 'ঔষধ তো আমাকে একাই খেতে হবে, তারচেয়ে সবাই মিলে খাওয়া হলে আনন্দ অনেক…' আব্বার আনন্দ খেয়ে আজ আমরা ভাই-বোনেরা নিজেদের আনন্দ কুড়াতে-কুড়াতে আকাশছোঁয়া দূরত্বে… আব্বার আনন্দবাজার এখন অচল হাত ও পায়ের বিছানা… ঘর একটা মিনি ঔষধের দোকান আম্মা সেই দোকানের কাস্টমার; তবে দুজনের যৌথ অংশগ্রহণে খেলা করে দোকানের আলোছায়া আর আমরা আনন্দহারামিরা একটু-আধটু কথা বলে আনন্দ ফিরিয়েদেই। ফিলাডেলফিয়া, যুক্তরাষ্ট্র। 10/01/2023/

কবি, সম্পাদক, পুস্তকপ্রকাশক, স্থিরচিত্রগ্রাহক ও স্বতঃপ্রণোদিত তথ্যচিত্রনির্মাতা। আবির্ভাবকাল বিবেচনায় একবিংশ শতকের প্রথম দশকের লেখকদলের অন্তর্ভূত। পূর্বপ্রকাশিত কবিতাবই তিনটি : ‘অনক্ষর ইশারার ঘোর’ ২০১৫, ‘কয়েক পৃষ্ঠা ভোর’ ২০১৯, এবং ‘রুদ্ধজনের রাগ ও সম্বিৎ’ ২০২৫; অন্য বই ইংরেজিতে অনুদিত : ‘The layers of Dawn’ ২০১৮ সালে বের হয়েছে। সম্পাদনা করেন সাহিত্যপত্র ‘সূনৃত’ ও ওয়েবম্যাগ ‘রাশপ্রিন্ট’। ছোটকাগজ সম্পাদনায় পেয়েছেন ‘সমুজ্জ্বল সুবাতাস ২০১৩’ সম্মাননা। যুক্তরাষ্ট্রেরে প্রথম রাজধানী ফিলাডেলফিয়া, সেখানে প্রথম ‘বইমেলা ৩১ মে ২০২৫’ করতে সক্ষম হন। ফিলাডেলফিয়ায় প্রথম বাংলা সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ এবং সম্পাদনা করেন ‘ফিলাডেলফিয়া, মে ২০২৫’ নামেই।
নাট্যসংগঠনের সঙ্গে সংলিপ্ত। জন্ম ও বেড়ে-ওঠা বাংলাদেশের উত্তরপূর্ব সীমান্তবর্তী সিলেট শহরে ৫ জানুয়ারি ১৯৭৮ সালে। পেশাসূত্রে সপরিবার বসবাস যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ায়।
বিষাদমুক্ত, ভ্রমণপ্রিয়, বন্ধুবৎসল। ফোন : +1 (929) 732-5421 ইমেল: ahmedsayem@gmail.com